Gonorrhea homeopathic treatment গণোরিয়া নারীর যৌন রোগ যৌন রোগ সমূহ 

গনোরিয়া (Gonorrhea) – মহিলাদের কষ্টদায়ক যৌন ব্যাধি

গনোরিয়া কিঃ মহিলাদের যৌন সংক্রামক রোগের মধ্যে গনোরিয়া (Gonorrhea) একটি অতিপরিচিত নাম। এটি প্রমেহ নামেও অনেকের কাছে পরিচিত। “নাইসেরিয়া গনোরিয়া” নামক ব্যাকটেরিয়া গনোরিয়া রোগের জীবাণুর বিস্তার করে। যোনি বা পায়ুপথে মিলন বা সঙ্গম বা ওরাল সেক্স বা মুখমেহন ইত্যাদির মাধ্যমে গনোরিয়া সংক্রমিত হতে পারে। তবে চুম্বন, হাত ধরা ইত্যাদি থেকে গনোরিয়া সংক্রমিত হতে পারেনা। পেনিস বা পুরুষাঙ্গ, সারভিক্স বা জরায়ুর ছিদ্র, রেকটাম মলাশয় বা পায়ু, গলা ও চোখকে গনোরিয়া (Gonorrhea) আক্রান্ত করতে পারে।গণরিয়ার কারণে নারীর গর্ভধারণে অক্ষমতা তথা বন্ধ্যাত্বতাও অসম্ভব নয়। এমন কি সন্তান সম্ভাবনা নারীর পরবতী প্রজন্মতেও সংক্রমিত হয়ে…

আরও পড়ুন
ত্বকের-ক্যান্সার-skin-cancer ক্যান্সার স্কীন ক্যান্সার 

ত্বকের ক্যান্সার, ত্বক ক্যান্সারের কারন, ত্বক ক্যান্সারের লক্ষণ, ও ত্বক ক্যান্সারের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা

ত্বকের ক্যান্সার কীঃ ত্বকের কোষ অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাওয়াকে ত্বকের ক্যান্সার বলে।বর্তমানে ত্বকের ক্যান্সার খুবই পরিচিত রোগ। সাধারণত শরীরের উন্মুক্ত অংশে ত্বক ক্যান্সার হয়।   ত্বকের ক্যান্সারের কারণঃ সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মীকে ত্বকের ক্যান্সারের প্রধান কারণ বলে মনে করা হয়। ”দীঘ সময় ধরে কাঁচের জানালা দিয়ে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি গ্রহণ করার ফলে অন্যদের চেয়ে পাইলটদের ত্বকের ক্যানসার হওয়ার প্রায় দ্বিগুণ ঝুঁকি থাকে”- একথা জানান আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা । লাল চুলের এবং ফর্সা ত্বকের অধিকারীদের ত্বকের ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি থাকে বেশী। অধিক সময় রেডিয়েশনের কাছে থাকলে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গিয়ে…

আরও পড়ুন
স্তন ক্যানসার breast cancer ক্যান্সার স্তন ক্যান্সার 

স্তন ক্যানসার, স্তন ক্যানসারের কারন, লক্ষণ, প্রতিকার, ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা

স্তন ক্যানসার কিঃ কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি ঘটলে ক্যানসার হয়। তাই যখন স্তনের কোন কোষ অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পায় তখন তাকে স্তন ক্যানসার বলে। মহিলাদের মধ্যে ক্রমশই বাড়ছে স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা। বিশেষ করে তিরিশ থেকে চল্লিশ বছর বয়সী মহিলাদের মধ্যেই এই রোগ ছড়াচ্ছে বেশি। প্রথমদিকে ধরা পড়লে সেরে ওঠার সম্ভাবনা বেশি।   স্তন ক্যানসারের কারনঃ স্তন ক্যানসারের জন্য দায়ী এই অস্বাভাবিক কোষ বিভাজনের সঠিক কারণ আজও জানা যায়নি। তারপরও যে সকল সহায়ক কারণে স্তন ক্যানসার হয় বলে মনে করা হয় সেসকল কারণ নিম্নোরূপ: নিকটাত্মীয়ের যেমন-মা খালার পুর্বে স্তনের ক্যানসার হয়ে…

আরও পড়ুন
অতিরজ বা মেট্রোরেজিয়া (Metrorrhagia) নারীর যৌন রোগ 

নারীদের অতিরজ বা মেট্রোরেজিয়া (Metrorrhagia) – কারণ, লক্ষণ ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা

অতিরজ বা মেট্রোরেজিয়া (Metrorrhagia) কিঃ মেনোরেজিয়ার এবং মেট্রোরেজিয়াদ্বয়ের মধ্যে লক্ষণের পার্থক্য থাকলেও বাংলায় ইহাদের অর্থ হলো অতিরজ বা অকালরজঃ। নারীদের যখন অধিক পরিমানে এবং ঠিক নিয়মিত সময়ে মাসিক ঋতুস্রাব হয় তখন তাকে মেনোরেজিয়া বলে। আবার যখন নিয়মিত সময় পর অর্থাৎ ২৮ দিন পর ঋতু স্রাব না হয়ে অন্য সময়ে অধিক পরিমানে বা অন্য কোন কারণে অধিক পরিমানে জরায়ু থেকে রক্ত স্রাব হয় তখন তাকে অতিরজ বা মেট্রোরেজিয়া বলে। অতিরজ বা মেট্রোরেজিয়ার কারণঃ মেট্রোরেজিয়া স্ত্রী যৌনাঙ্গের একটি প্রধান রোগ যা নানা প্রকার কারণে হতে পারে। ১. জরায়ু এবং যোনি গাত্রে টিউমার…

আরও পড়ুন
Epimenorrhea অতিরজ নারীর যৌন রোগ 

নারীদের অতিরজ-এপিমেনোরিয়ার (Epimenorrhea) কারণ, লক্ষণ, প্রতিকার ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা

অতিরজ এপিমেনোরিয়া (Epimenorrhea) কিঃ যদি কোন নারীর একটি মাসিক ঋতু আরম্ভ হবার পর অনেক দিন সময় ধরে রক্তস্রাব চলতে থাকে তাকেই অতিরজ এপিমেনোরিয়া বলে। কোন কোন সময় চিকিৎসগণও মেনোরেজিয়ার সঙ্গে একে ভুল করে বসেন। কেননা মেনোরেজিয়ার ক্ষেত্রে রক্তস্রাব বেশি হয় কিন্তু এপিমেনোরিয়ার ক্ষেত্রে রক্তস্রাব বেশি না হয়ে দীর্ঘ সময় ধরে চলতে থাকে। যদিও বাংলায় আমরা উভয়টাকেই অতিরজ বলে অভিহিত করে থাকি। তবে মূল পার্থক্যটুকু মনে রেখে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকদের চিকিৎসা দেয়া উচিত। কোন কোন ক্ষেত্রে প্রচুর পরিমানে রক্তস্রাব দীর্ঘ সময় ধরে চলে এবং এই সকল ক্ষেত্রে প্রপার হোমিও চিকিৎসা এর প্রয়োজন তা…

আরও পড়ুন
miscarriage গর্ভপাত নারীর যৌন রোগ 

গর্ভপাত কি, গর্ভপাতের কারন, লক্ষণ, প্রতিকার ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা

গর্ভপাত কিঃ গর্ভের অপূর্ণ অবস্থায় ভ্রুণ বের হলে তাকে গর্ভপাত বলা হয়ে থাকে। অর্থাৎভ্রুণ পরিপূর্ণভাবে গঠিত না হয়ে তার আগেই যদি তা গর্ভ থেকে নির্গত হলে তাকে গর্ভপাত বলা হয় । একবার গর্ভস্রাব হলে পরবর্তী গর্ভেও গর্ভপাত হতে পারে। যে মাসে গর্ভস্রাব হয় সে সময় আসলে রোগীকে বিশেষ ভাবে সাবধানে থাকতে হয়। সাধারণত তৃতীয় মাসে, কখনো বা তার পূর্বে বা পরে গর্ভপাত হতে পারে। নারীর গর্ভ সঞ্চারের পর ভ্রুণটি জরায়ুতে ২৮০ দিন অর্থাৎ ৯ মাস ১০ দিন ধরে গঠিত হয়, তারপর শিশুর জন্ম হয়।  গর্ভকালীন প্রথম ২২ বা ২৪ সপ্তাহের…

আরও পড়ুন