ক্যান্সারের হোমিওপ্যাথিক ঔষুধসমূহ

ক্যান্সারের হোমিওপ্যাথিক ঔষুধসমূহ নিম্নরুপ: ১। সাধারণভাবে ক্যান্সারে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হোমিওপ্যাথিক ঔষধ   ২। ক্যান্সারের ব্যথানাশক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ   ৩। ক্যান্সারে অঙ্গভিত্তিক কদাচিৎ ব্যবহৃত হোমিওপ্যাথিক ঔষধাবলী

আরও পড়ুন
Blood Cancer Leukemia ক্যান্সার ব্লাড ক্যান্সার 

ব্লাড ক্যান্সার (লিউকেমিয়া) – Blood Cancer লক্ষণ, কারণ ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

ক্যান্সারের সঙ্গা ব্লাড ক্যান্সার (লিউকেমিয়া): চারটি বৈশিষ্ট্যের মাধ্যমে ক্যান্সারকে সুন্দরভাবে সংজ্ঞায়িত করা যায়। এগুলোর মাধ্যমেই জানা জাবে ক্যান্সার কোষ তাদের অনুরূপ অংশে কিভাবে কার্যক্রম চালায়। ক. ক্লোনালিটি (Clonality): ক্লোনালিটি হল একইরূপ কোষগুচ্ছ তৈরীকরণ। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্যান্সার একক একটি স্টিম সেল থেকে উদ্ভব হয়ে বহুভাগে বিভাজিত হয়ে একই রকমের মারাত্নক কোষের গুচ্ছে পরিণত হয়। খ. অটোনমি (Autonomy): অটোনমি হল কোষের স্বাধীনভাবে কাজ করার ক্ষমতা। এক্ষেত্রে কোষের বৃদ্ধি প্রাণরসায়নিক ও দৈহিক উদ্দীপনার দ্বারা ঠিকমত নিয়ন্ত্রিত হয় না। গ. অ্যানাপ্লাস্টিক (Anaplastic): অ্যানাপ্লাস্টিক বলতে কোষের স্বাভাবিক বৈশিষ্ট নষ্ট হয়ে যাওয়াকে বুঝায়। কোষের পৃথকীকরণে স্বাভাবিক…

আরও পড়ুন
ত্বকের-ক্যান্সার-skin-cancer ক্যান্সার স্কীন ক্যান্সার 

ত্বকের ক্যান্সার, ত্বক ক্যান্সারের কারন, ত্বক ক্যান্সারের লক্ষণ, ও ত্বক ক্যান্সারের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা

ত্বকের ক্যান্সার কীঃ ত্বকের কোষ অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাওয়াকে ত্বকের ক্যান্সার বলে।বর্তমানে ত্বকের ক্যান্সার খুবই পরিচিত রোগ। সাধারণত শরীরের উন্মুক্ত অংশে ত্বক ক্যান্সার হয়।   ত্বকের ক্যান্সারের কারণঃ সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মীকে ত্বকের ক্যান্সারের প্রধান কারণ বলে মনে করা হয়। ”দীঘ সময় ধরে কাঁচের জানালা দিয়ে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি গ্রহণ করার ফলে অন্যদের চেয়ে পাইলটদের ত্বকের ক্যানসার হওয়ার প্রায় দ্বিগুণ ঝুঁকি থাকে”- একথা জানান আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা । লাল চুলের এবং ফর্সা ত্বকের অধিকারীদের ত্বকের ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি থাকে বেশী। অধিক সময় রেডিয়েশনের কাছে থাকলে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গিয়ে…

আরও পড়ুন
স্তন ক্যানসার breast cancer ক্যান্সার স্তন ক্যান্সার 

স্তন ক্যানসার, স্তন ক্যানসারের কারন, লক্ষণ, প্রতিকার, ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা

স্তন ক্যানসার কিঃ কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি ঘটলে ক্যানসার হয়। তাই যখন স্তনের কোন কোষ অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পায় তখন তাকে স্তন ক্যানসার বলে। মহিলাদের মধ্যে ক্রমশই বাড়ছে স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা। বিশেষ করে তিরিশ থেকে চল্লিশ বছর বয়সী মহিলাদের মধ্যেই এই রোগ ছড়াচ্ছে বেশি। প্রথমদিকে ধরা পড়লে সেরে ওঠার সম্ভাবনা বেশি।   স্তন ক্যানসারের কারনঃ স্তন ক্যানসারের জন্য দায়ী এই অস্বাভাবিক কোষ বিভাজনের সঠিক কারণ আজও জানা যায়নি। তারপরও যে সকল সহায়ক কারণে স্তন ক্যানসার হয় বলে মনে করা হয় সেসকল কারণ নিম্নোরূপ: নিকটাত্মীয়ের যেমন-মা খালার পুর্বে স্তনের ক্যানসার হয়ে…

আরও পড়ুন